বাংলা- Bangla Language WBBSE Madhyamik Class 10 - অভিষেক (Abhishek)

অভিষেক (Abhishek)- STUDY NOTES

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.

আপনি এখানে শিখবেন এই অধ্যায়ে এবং বিষয়ের ফাউন্ডেশন অংশটা, এই বিষয়টিকে সহজ-সরলভাবে পড়িয়েছেন বিশেষজ্ঞ শিক্ষক ভিডিও লেকচার এর মাধ্যমে এবং এই পুরো অধ্যায়কে চার ভাগে খন্ডিত করে আপনার জন্য তৈরি করা হয়েছে

প্রথম খন্ডে আপনি শিখবেন ফাউন্ডেশন অংশটা যেখানে অধ্যায়ের ব্যাপারে আপনাকে বোঝানো হয়েছে তার মানে definitions,basics গুলো সহজভাবে. এবং এটাকে আপনি বুঝতে পারবেন যেটা আপনাকে পরীক্ষার জন্য ক্রীপের করতে সাহায্য করবে
দ্বিতীয় মডিউলে আপনি শিখবেন MCQ মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন যেটা সাধারণত এক Marks’er আসে পরীক্ষায়
তৃতীয় মডিউলে আপনি শিখবেন শর্ট অ্যানসার এবং কোয়েশ্চেন, যেটা আপনার পরীক্ষার সাজেশন মধ্যে পড়ে এবং এটা 3-4 marks’er প্রশ্ন আসে আপনার পরীক্ষা
চতুর্থ মডিউল আপনি শিখবেন লং আনসার এবং questions যেটা সাধারণত 5-6 marks er হয়
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন যাতে কি আপনাকে আমরা সাহায্য করতে পারি

Here you will learn the basics of অভিষেক (Abhishek) in a simple language it is for Bengali medium students who are studying under West Bengal Board of Secondary Education and preparing for their exam (Class 10 WBBSE) Here you will find all necessary and important WBBSE Madhyamik Suggestions, notes, solved sample question paper in Bangla along with video lectures from expert teachers

SOLVED QUESTIONS & ANSWERS of অভিষেক (Abhishek)

1 MARKS QUESTIONS of অভিষেক (Abhishek)

  • “যূথনাথ”—এই শব্দের অর্থ  ? 

উত্তর – হাতিদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ বা হাতিদের দলপতি।

  • “বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী” —‘বিধুমুখী’ কে? 

উত্তর – বিধুমুখী হলো ইন্দ্রজিতের স্ত্রী প্রমীলা

  •  “তব শরে মরিয়া বাঁচিল।” কে, কার শরে মরে বেঁচেছিল ? 

উত্তর – রামচন্দ্র ইন্দ্রজিতের শরে মরে বেঁচেছিল।

  • “ত্বরায় আমি আসিব ফিরিয়া/কল্যাণী,”— কাকে কল্যাণী’ বলা হয়েছে? 

উত্তর – ‘অভিষেক’ কাব্যাংশের আলােচ্য অংশে কল্যাণী বলতে মেঘনাদ-পত্নী প্রমীলাকে বােঝানাে হয়েছে।

  • “কাপিলা লঙ্কা, কপিলা জলধি’!” কেন লঙ্কা ও জলধি’ কেঁপে উঠল? 

উত্তর – ইন্দ্রজিৎ শিঞ্জিনী টেনে যে টঙ্কার ধ্বনি তুললেন সেই কারণে জলধি কেঁপে উঠল।

  • “আর একবার পিতঃ, দেহ আজ্ঞা মােরে;” অথবা, “কিন্তু অনুমতি দেহ;” কী অনুমতি প্রার্থনা করেছেন? 

উত্তর – উল্লেখিত অংশে রামচন্দ্রকে নিধন করার জন্য মেঘনাদ রাবণের অনুমতি প্রার্থনা করেছেন।

  • “রাক্ষস-কুল-ভরসা”—কে, কাকে বলেছেন? 

উত্তর – উল্লেখিত অংশে রাবণ তার নিজের সন্তান মেঘনাদকে একথা বলেছেন।

  • “কুম্ভকর্ণ বলী” – কুম্ভকর্ণ কে ছিলেন ? 

উত্তর – কুম্ভকর্ণ ছিলেন লঙ্কাধিপতি রাবণের ভ্রাতা,  বিশ্বশ্রবা মুনি ও নিকষার মধ্যম পুত্র ।

  • “কে পারে খুলিতে / সে বাঁধে?” – কোন বাঁধনের কথা এখানে বলা হয়েছে? 

উত্তর – প্রমীলা যে ভালােবাসার বন্ধনে স্বামী ইন্দ্রজিতের মন জয় করে বেঁধে রেখেছেন, সেই বাঁধনের কথা এখানে বলা হয়েছে।

  • “শিঞ্জিনী আকর্ষি রােষে,” – এখানে রােষে কী করার কথা বলা হয়েছে? 

উত্তর – রােষে মেঘনাদ ধনুকের ছিলা আকর্ষণ করে সজোরে ধনুতে টঙ্কার দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

multiple choice questions - of অভিষেক (Abhishek) 1 marks

1.“হৈমবতীসুত যথা-হৈমবতীসুত বলতে বােঝানাে হয়েছে
তারককে
কার্তিককে
লক্ষ্মণকে
মেঘনাদকে
Ans- 1

2.“উল্কারিতে গােধন, সাজিলা শূর শমীবৃক্ষমূলে।” কে সেজেছিলেন?
মেঘনাদ
বীরবাহু
বিরাটপুত্র
অর্জুন
Ans-4

3.“উড়িছে কৌশিক ধ্বজ অর্থ হলাে –
সাদা রঙ্গের পতাকা
রেশমি কাপড়ের পতাকা
কুশ নামাঙ্কিত পতাকা
কালাে রঙের পতাকা
Ans-2

4.“হাসিবে মেঘবাহন”–মেঘবাহন কে?
ব্রহ্মা
বিয়ন
মহেশ্বর
ইন্দ্র
Ans-4

5.”তায় আমি জাগানু অকালে ভয়ে”—কাকে জাগানাের কথা বলা হয়েছে ?
রাবণকে
কুম্ভকর্ণকে
ইন্দ্রজিৎকে
বীরবাহুকে
Ans-2

6.”কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী” বীরেন্দ্রকেশরী’ কাকে বলা হয়েছে?
ইন্দ্রজিৎ
রাবণ
বিভীষণ
কুম্ভকর্ণ
Ans-1

7.রত্নাকর’ শব্দের অর্থ
বাতাস
পাথর
সমুদ্র
আলাে
Ans-3

8.“শিঞ্জিনী’ শব্দের অর্থ
ধনুক
ধনুকের ছিলা
গদা
তীর
Ans-2

9.”বৃহন্নলারূপী কিরীটি”কে?
রাবণ
অর্জুন
রামচন্দ্র
ইন্দ্রজিৎ
Ans-2

10.“ইন্দ্রজিতে জিতি তুমি, সতী,সতী কাকে বলা হয়েছে?

ইন্দিরাকে
প্রমীলাকে
হৈমবতীকে
কল্যাণীকে
Ans-2

short questions - of অভিষেক (Abhishek) 2-3 marks

  • “অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা”— ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কে? তিনি কেন ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন?  অথবা,  ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কী উত্তর দিলেন?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর প্রশ্নোস্তৃত অংশে অম্বুরাশি-সুতা হলেন সমুদ্রমন্থনের সময় ক্ষীরােদসাগরের তলদেশ থেকে উঠে আসা দেবী লক্ষ্মী। 

‘অভিষেক’ কবিতায় ইন্দ্রজিৎ তার আলয়ে মাতাকে আসতে দেখে প্রণাম করে লঙ্কার কুশল জানতে চাইলেন। তখন মাতা গভীর দুঃখে বললেন, বাণস্কার অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। ইন্দ্রজিতের কনিষ্ঠ ভ্রাতা মহাবীর বীরবাহু রামের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন। রাক্ষসাধিপতি রাবণ সে কারণে পুত্রের হত্যার প্রতিশােধ নিতে রাঘবের মােকাবিলা করার জন্য সসৈন্যে সজ্জিত হয়েছেন।

  • “এ অদ্ভুতবারতা জননী”– অদ্ভুত ঘটনাটি নিজের ভাষায় লেখাে। অথবা, “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;” কাকে মহাবাহু’ বলা হয়েছে? তার বিস্ময়ের কারণ কী? 

উত্তরঃ ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর প্রথম সর্গ ‘অভিষেক কবিতার আলােচ্য পঙক্তিটিতে মাইকেল মধুসূদন দত্ত  রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎকে ‘মহাবাহু’ বলেছেন। 

ছদ্মবেশী দেবী লক্ষ্মীর কাছে ‘মহাবাহু’ ইন্দ্রজিৎ রাঘব কর্তৃক যুদ্ধক্ষেত্রে প্রিয় ভাই বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। ইন্দ্রজিৎ রাঘবকে দু’বার পরাজিত ও নিহত করেছিলেন। যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত রাঘবের পুনর্জীবনলাভের সংবাদ ইন্দ্রজিৎকে মুহূর্তে হতবাক করেছিল।

  • “সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।” কে, কেন সসৈন্য সজ্জিত হয়েছিলেন? 

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ নামাঙ্কিত কাব্যাংশে লঙ্কেশ্বর রাবণ প্রিয় পুত্র ‘মহাবলী’ বীরবাহুর নিধন সংবাদে হতবাক হয়েছিলেন। তাই তিনি রামচন্দ্রকে উচিত শিক্ষা দিতে সসৈন্য সজ্জিত হয়েছিলেন। 

রামচন্দ্রকে নিহত করেছিলেন ইন্দ্রজিৎ। এই সংবাদে রাক্ষস শিবির উদ্দীপ্ত হয়েছিল। যখন 

রামচন্দ্র মারা যায়নি এই খবর উঠে আসে তখন সেই আনন্দ বিস্বাদে পরিণত হয়। শােনা যায় এবং তিনি স্বয়ং মহাবলী’ বীরবাহুর মৃত্যুর কারণ হয়েছেন। পুত্রশােকে পিতা রাবণ পুত্রহন্তার বিরুদ্ধে বিপুল সৈন্যে সজ্জিত হয়ে যুদ্ধ্যাত্রার আয়ােজন করেছিলেন।

  • “কাপিলা লঙ্কা, কপিলা জলধি!” এই পরিস্থিতির সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধযাত্রার প্রস্তুতি নেন। পর্বতের মতাে আকাশকে তাঁর রথ সােনার পাখা বিস্তার করা আলােয় ভরিয়ে বায়ুপথে প্রবল শব্দে চলতে থাকে। ধনুকের ছিলায় টান দিতেই টঙ্কারধ্বনি ওঠে। আর তাতেই লঙ্কাপুরী আর সমুদ্রে কম্পন সৃষ্টি হয়।

  • “নাদিলা কবূরদল হেরি বীরবরে/মহাগর্ভে।” ‘কবূরদল’ এর অর্থ কী? এমন আচরণের কারণ কী? 

উত্তরঃ অভিষেক কবিতায় কবূরদল শব্দের অর্থ রাক্ষসদল। 

মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে রাঘবসৈন্য লঙ্কা আক্রমণের ফলে লজ্জা ক্রমশ বীরশূন্য হয়ে পড়ে। রাবণপুত্র বীরবাহু এই ভয়াবহ যুদ্ধে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এই অবস্থায় ধাত্রীমাতার কাছে খবর পেয়ে লঙ্কাপুরীতে রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎ উপস্থিত হলে তাকে দেখে রাক্ষসবীরগণ আনন্দিত হয়ে ওঠে। এই মধ্যে দিয়েই ইন্দ্রজিতের প্রতি তাদের  ভরসা যেমন প্রকাশ পেয়েছে, তেমনি নিজেদের হতাশা কাটিয়ে ওঠার আনন্দও প্রকাশিত হয়েছে। 

long questions - of অভিষেক (Abhishek) 5 marks

  • “ঘুচাব ও অপবাদ, বধি রিপুকুলে”— কে একথা বলেছেন? তার মতে অপবাদটি কী ছিল? 

উত্তরঃ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-র প্রথম সর্গের অন্তর্গত ‘অভিষেক’ কবিতা থেকে নেওয়া উধৃতিটির বক্তা হলেন ইন্দ্রজিৎ। 

রামচন্দ্রকে যুদ্ধে দু’বার পরাজিত করেন ইন্দ্রজিৎ। এদিকে ইন্দ্রজিৎ ছদ্মবেশী ধাত্রীমাতার কাছে জানতে পারেন রামচন্দ্র মরে গিয়েও বেঁচে গেছেন। 

শুধু তাই নয়, রামচন্দ্র প্রাণ ফিরে পেয়ে বীরবাহু সহ লঙ্কার বীর সৈন্যদের নিহত করেছেন।  ইন্দ্রজিৎ এই ঘটনাকে অপবাদ বলে মনে করেছেন |

  • “হায়”!পুত্র, কিআর কহিব/কনক-লঙ্কার দশা।”বক্তা কনক-লঙ্কার’ যে দশার কথা ইন্দ্রজিৎকে জানিয়েছেন তার পরিচয় দাও। 

অথবা, “কি হেতু মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে?” কার উদ্দেশে কথাগুলি বলা হয়েছে? তিনি কীজন্য এসেছিলেন তা সংক্ষেপে লেখাে। 

অথবা, “কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে? কহ দাসে লঙ্কার কুশল।” কে, কাকে একথা বলেছেন? উদ্দিষ্ট ব্যক্তি লঙ্কার যে কুশলের কথা জানিয়েছেন তার পরিচয় দাও। 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা ‘অভিষেক কবিতা থেকে নেওয়া প্রশ্নে উদ্ধৃত কথাগুলি ইন্দ্রজিৎ ছদ্মবেশী ধাত্রীমাতাকে বলেছেন।

ইন্দ্রজিৎ নিজ ভবনে ধাত্রীমাতাকে আসতে দেখে তাকে প্রণাম করে লঙ্কার কুশল জানতে চান। ইন্দ্রজিতের প্রশ্নের উত্তরে মাতা গভীর দুঃখে বলেন, স্বর্ণলঙ্কার অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। রামচন্দ্র তার প্রিয় ভাই বীরবাহুকে যুদ্ধে নিহত করেছেন। 

ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত করেছিলেন ঠিকই কিন্তু তিনি পুনর্জীবন লাভ করে। বীরবাহুর মৃত্যুর ঘটনায় রাক্ষসাধিপতি রাবণ শােকবিহুল, রাঘবের মােকাবিলা করার জন্য তিনি সসৈন্যে সজ্জিত হয়েছেন।

  • “এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।” কাকে, কে এই উক্তি করেন? কেন এই উক্তি?  অথবা, “এ কলঙ্ক, পিতঃ ঘুষিবে জগতে।” কে, কাকে একথা বলেছেন? এখানে কোন কলঙ্কের কথা বলা হয়েছে? 

উত্তরঃ মেঘনাদবধ কাব্য’-র অন্তর্গত ‘অভিষেক’ কবিতায় প্রশ্নে উদ্ধৃত কথাগুলি ইন্দ্রজিৎ তার পিতা রাবণকে বলেছেন। 

ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে দু বার যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত করলেও রামচন্দ্র পুনর্জীবন লাভ করে রাবণপুত্র বীরবাহুকে হত্যা করেন এবং লঙ্কা আক্রমণ করেন। এ ঘটনায় পিতা রাবণ হতবাক হয়ে যান। রাবণ তার প্রিয় পুত্রকে হারানাের বেদনায় রামচন্দ্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার প্রস্তুতি নেন। খবর পেয়ে ইন্দ্রজিৎ পিতার কাছে চলে আসেন। বীর যােদ্ধা ইন্দ্রজিৎ বেঁচে থাকতে পিতা যুদ্ধ করবেন এই ঘটনা ইন্দ্রজিতের কাছে কলঙ্কজনক মনে হয়েছে।

  • “হায়!’ পুত্র, কি আর কহিব কনক-লঙ্কার দশা!” কে, কনক-লঙ্কার কোন দশা সম্পর্কে এমন হাহাকার করেছেন? 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখিত ‘অভিষেক নামাঙ্কিত কবিতায় ছদ্দবেশী ধাত্রীমাতা এমন হাহাকার করেছেন |

জ্যেষ্ঠ পুত্র ইন্দ্রজিৎ তার ভবনে ধাত্রীমাতাকে আসতে দেখে প্রণাম করে লঙ্কার কুশল জানতে চাইলেন। পুত্রের প্রশ্নের উত্তরে মাতা গভীর দুঃখে বললেন, স্বর্ণলঙ্কার অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। রামের বিরুদ্ধে ঘােরতর যুদ্ধে ইন্দ্রজিতের কনিষ্ঠ ভ্রাতা মহাবীর বীরবাহু নিহত হয়েছেন। এখানে এই হাহাকার এর কথা বলা হয়েছে |

  • “হায়, বিধি বাম মম প্রতি।” – কে একথা বলেছেন? বিধি যে তার প্রতি বিরূপ কীভাবে তিনি বুঝলেন? 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখিত মেঘনাদবধ কাব্য’-র অন্তর্গত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে বক্তা হলেন রাক্ষস কুলপতি রাবণ। 

ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে দু’বার পরাজিত ও নিহত করেছিলেন। দৈবকৃপায় তিনি পুনর্জীবন পেয়ে লঙ্কা আক্রমণ করেন। বীরবাহু সহ লঙ্কার বীর সৈন্যদের হত্যা করেন। বিধি বাম বলেই মহাযােদ্ধা বীরবাহু ও বীরশ্রেষ্ঠ কুম্ভকর্ণের পতন হয়েছে এবং লঙ্কাপুরী ক্রমশ বীরশূন্য হয়েছে বলে রাবণের মনে করেছিলে।

বাংলা- Bangla Language Subject WBBSE Madhyamik Class 10

error: Content is protected !!
Scroll to Top
×

এই ওয়েবসাইটের সব কনটেন্ট এক্সেস করুন শুধু একটা মেম্বারশীপের সাথে।  আজকেই ক্লিক করুন নিচে রেজিস্টার করার জন্যে।  অসুবিধে হলে হোয়াটস্যাপ করুন আমাদের  +919804282819